খাঁটি সরিষা ফুলের মধু/Honey – ১০০% প্রাকৃতিক (৫০০ গ্রাম)

বাংলাদেশের খাঁটি সরিষা ফুলের মধু হালকা সোনালি বা গাঢ় হলুদ রঙের, ঘন ও সুগন্ধযুক্ত, যা শীতকালে স্বাভাবিকভাবে জমে যায়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, হজমে সহায়ক, ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে কার্যকর এবং শরীরকে শক্তি জোগায়।

খাঁটি সরিষা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী বৈশিষ্ট্য:

• রঙ: সাধারণত হালকা সোনালি থেকে গাঢ় হলুদ রঙের হয়ে থাকে।
• স্বাদ ও ঘ্রাণ: সরিষা ফুলের মধুর স্বাদ হালকা মিষ্টি এবং একটি হালকা ঝাঁজযুক্ত স্বাদ থাকতে পারে। এর একটি স্বতন্ত্র মনোরম সুবাস থাকে।
• ঘনত্ব: এটি তুলনামূলকভাবে ঘন ও মসৃণ হয়।
• প্রাকৃতিকভাবে জমাট বাঁধা: শীতকালে বা ঠান্ডা তাপমাত্রায় স্বাভাবিকভাবে জমে যেতে পারে, যা খাঁটি মধুর একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য।
• কোনো প্রকার ফেনা বা বুদবুদ থাকে না: বিশুদ্ধ সরিষা ফুলের মধুতে অস্বাভাবিক ফেনা তৈরি হয় না।
• দীর্ঘস্থায়ী সংরক্ষণ: সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে এটি দীর্ঘদিন নষ্ট হয় না।

গুণাবলী ও উপকারিতা:

• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
• শরীরের শক্তি বাড়ায়: প্রাকৃতিক চিনি থাকার কারণে এটি তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়।
• হজমে সহায়ক: খালি পেটে মধু খেলে হজমশক্তি ভালো হয় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে।
• শীতকালীন কাশি ও সর্দির প্রতিকার: সরিষা ফুলের মধু গরম পানির সঙ্গে খেলে কাশি ও ঠান্ডার সমস্যা কমে।
• ত্বক ও চুলের যত্ন: এতে থাকা প্রাকৃতিক এনজাইম ও ভিটামিন ত্বক উজ্জ্বল করতে সহায়ক।
• হৃদরোগের জন্য ভালো: প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
• ওজন কমাতে সহায়ক: গরম পানির সঙ্গে খেলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমাতে সাহায্য করে।